সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

 চলে আসলো আবুল খায়ের গ্রুপের আরেকটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। নিম্নে তার বিস্তারিত দেওয়া হলঃ
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি
 দেশের পূর্বাঞ্চলের নির্ভরযোগ্য এনজিও প্রতিষ্ঠান, পিদিম ফাউন্ডেশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। নিচে পিডিএফ ফাইল দেওয়া হলঃ
ফেসবুকে চাকরি। জানতে হবে বাংলা। নিচে বিস্তারিতঃ Download this jpg file|  
  চাকরির ডাক পত্রিকা ০৪ জুন ২০২১ Saptahik Chakrir Dak Weekly Newspaper is very helpful for bd jobs seekers. Because Chakrir Dak provides all jobs news of the week. They published weekly jobs news and circular notice 2021. So Chakrir Dak is a very important job newspaper, especially for those who are searching for recent jobs circular in Bangladesh. In fact, there are many peoples who finding jobs circular 2021. Such as government jobs circular, Private Jobs Circular, Company Jobs Circular, Bank Jobs Circular, and more. Saptahik Chakrir Dak Weekly Jobs Newspaper publishes all kinds of Job circular of Bangladesh. Such as Govt Job Circular, Company job Circular, Private Job Circular, NGO Job Circular, Dhaka Jobs Circular, Defense Jobs Circular, and more. Chakrir Dak Potrika 04 June 2021
  ২৪,৬৬০/- টাকায় আর্স বাংলাদেশ এনজিওতে চাকরি। Arc Bangladesh job Circular of bangladesh. নিচে সার্কুলার দেওয়া হলঃ ডাউনরোড করতে পারেনঃ
  ৬৮,৫৮১ টাকায় এনজিওতে নিয়োগ ২০২১। Gram Bikas Kendro job circular of Bangladesh. view and download this job circular:
 ৪২ তম বিসিএস (বিশেষ) পরিক্ষার  সময়সূচি প্রকাশ হলোঃ নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলঃ ডাউনলোড অথবা ভিজিট করুন।
কারিগরী শিক্ষা অধিদপ্তরের আবেদন পত্রের ছবি নিচে দেওয়া হল। আপনি প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।  নিচে সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হল। ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।  

২৮ মে সাপ্তাহিক চাকরির ডাক পত্রিকা

২৮ মে ২০২১ সালে প্রকাশিত হবার একদিন আগেই সাপ্তাহিক চাকরির ডাক পত্রিকা আপনাদের উপহার দিলাম। নিচে চাকরির ডাক পত্রিকার পিডিএফ ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলঃ

ঈদে যে ভুল গুলো হয়!

প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- প্রশ্নঃ দুই ঈদে মুসলিমদের ভুল এবং খারাপ কাজগুলোর ব্যাপারে যে সমস্ত সতর্কবাণী দেয়া হয় সেগুলো কি কি? আমরা কিছু কাজ দেখি যেগুলো আমরা দোষ হিসেবে অভিযুক্ত করি যেমন – ঈদের সালাতের পরে কবর যিয়ারত করা এবং ঈদের রাতে রাত জেগে ইবাদাত করা…… উত্তরঃ  সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। ঈদ ও তার আনন্দ সমাগত হওয়ার সাথে সাথে আমরা কিছু জিনিসের ব্যাপারে নির্দেশনা দিতে চাই যেগুলো মানুষ আল্লাহ’র শারী’আতে এবং রাসূলুল্লাহ’র (আল্লাহ তাঁর উপর সালাত ও সালাম বর্ষণ করুন) সুন্নাহকে না জেনে করে থাকে। যেমনঃ ১ –  ঈদের  দিন  সারা রাত  ইবাদতের  মাধ্যমে  অতিক্রম  করার  বিধান  আছে  এরূপ  বিশ্বাস  পোষণ  করা কিছু মানুষ বিশ্বাস করে যে, ঈদের  দিন সারারাত ইবাদতের মাধ্যমে অতিক্রম করার বিধান আছে। এটা একধরণের নতুন প্রবর্তিত বিষয় (বিদ’আহ) যা কিনা রাসূলুল্লাহ (আল্লাহ তাঁর উপর সালাত ও সালাম বর্ষণ করুন) থেকে প্রমাণিত নয়। বরং এটা যঈফ (দুর্বল) হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যাতে বলা আছে, “যে ঈদের রাতে জেগে থাকবে, তার হৃদয় কখনো মারা যাবে না যেদিন সব

:স্যাটেলাইট কথন:

বাংলাদেশ উন্নতির শিখরে উঠছে দিনদিন। প্রমাণ স্বরূপ বলা যায়, প্রথমত উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় প্রবেশ, দ্বিতীয়ত বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এর যাত্রা। আসলে ভাবতে কেমন যেনো এক অস্ফুট ভালো লাগা কাজ করে মনোগ্রাহী মনে।  প্রিয় বন্ধুরা, আসলে কি সত্যি আমরা উন্নত হচ্ছি?  নাকি উন্নতির লেভেল লাগিয়ে অনাহারে,অর্থাভাবে, মনোকষ্টে আছি? সত্যিটা কি? এটা কেউ হলফ করে প্রকাশ্যে বলবেনা, গোপনে কষ্ট ভোগ করতে জানে নিরিহ সাধারণ। বাংলার মানুষ অনেক সুখে আছে! এটা বুঝতে হলে চোখ রাখুন বিটিভিতে।  সত্য এবং অতিবাস্তব কথা হলো জনগনের সামনে আমাদের রাজনৈতিক অসাধুরা মিথ্যে উন্নতির লেভেল লাগিয়ে রেখেছে। বাহ্যিকতায় চাকচিক্য থাকলেও বাস্তবে অতি অশান্তি ভোগ করছে গনতান্ত্রিকতায় পূর্ণ বাংলাদেশের মানুষ। অনেক কষ্ট বুকে চেপে বলতে হচ্ছে, যে দেশের প্রতিটা জায়গায় এখনো বিদ্যুত পৌঁছাইনি, দেশে অগনিত মানুষ এখনো স্বপ্ন দেখে তাদের এলাকায় কোনো একদিন বিদ্যুৎ  পৌঁছাবে।  বিদ্যুৎ সংযোগযুক্ত এলাকার মানুষও হতাশ থাকে এজন্য যে, কখন বিদ্যুৎ আসবে। অর্থাৎ অতিমাত্রায় লোডশেডিংয়ের কবলে যখন দেশ। এখান থেকে উত্তরণের কোনো পথ যখন আশ্বাস ছাড়া এখনো খোঁজা হয়নি

ভাবতে অবাক লাগে

ভাবতে অবাক লাগে!! ! ফিলিস্তিনের মানুষ আজ মার খেতে খেতে ইস্পাত হয়ে যাচ্ছে! সিরিয়ার মুসলমানেরা মার খেতে খেতে মৃত্যুপথে যাত্রা করছে! মিয়ানমারে রোহিঙ্গা তাদের মাতৃভূমি থেকে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে পালাচ্ছে! শ্রীলংকান মুসলিমরা আতংঙ্কে থাকে প্রায়ই! ভারতের মুসলিমরা দৈহিক ও মানসিক অত্যাচারের বলি হচ্ছে নিত্যদিন! হংকংরের মুসলমানেরা রোজা রাখতে পারেনা, নামাজ পড়তে পারছেনা! সোমালিয়ান মুসলিমরা আংঙ্কগ্রস্থ থাকে! প্রতিটা আফগানির মৃত্যু যেনো লেখা হয়ে আছে মার্কিন ক্ষেপনাস্ত্রের এক একটি আঘাতে! সুদানের মুসলিমরা কষ্ট করছে অনাহারে! এছাড়া আরো বহু দেশে মুসলমানদের নির্যাতন, অত্যাচারের অহরহ নজির আছে। কথা হলো, অন্যান্য মুসলমানরা চুপ কেনো? একমাত্র তুরস্ক,ইরান ছাড়া বাকি মিসলিম দেশগুলো মজলুম মুসলমানদের পক্ষাবলম্বন করেনা। অথচ খিস্টানদের মধ্যে দেখুন কত মিল। আর এজন্য তারা বিশ্ব শাসন করছে। তাদের এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেতে পাসপোর্ট লাগেনা। আর ইন্ডিয়ার কথা নাই বা বল্লাম, অত বড় দেশ আর তিন দশেক প্রদেশ হওয়া স্বত্বেও কাশ্মীর ছাড়া আর কোনো প্রদেশ স্বাধীনতা চাওয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবেনা। আর মুদ্রার এপিঠে তাকালেই বোঝা যায়,

স্বার্থপরে আপনমন

স্বার্থপর শব্দটা শুনতে এমনকি মিনিং করতে গিয়ে দেখবেন কেমন যেনো স্বার্থ চলে আসে। কিন্তু সত্যিকারার্থে নিজের মতো মিনিং করুন তো। স্বার্থপর মানে হলো পরের স্বার্থ। মোটকথা, যারা স্বার্থপর তারা পরের স্বার্থ নিয়ে ভাববে এটাই তো স্বাভাবিক। নিজেকে স্বার্থপর হিসেবে ভাবতে খুবই আনন্দ হচ্ছে। আই এ্যাম এ সেলফিস। তবে সেলফিস থেকে স্বার্থপর শব্দটাই আমার কাছে বেশি টেকসই মনে হয়।

কেনো মার খাচ্ছে মুসলিমজাতি?

ইমান আমলের ইজারা নিয়ে বেইমানি কাজ করলে তাদের প্রতি প্রভূর লানত বর্ষন হবে এটাই প্রকৃত সত্য। মুসলিম মার খাচ্ছে মুসলিমের ইশারায়। কারন আমরা আমাদেরই আরেক ভাইকে ভাল চোখে দেখতে পারিনা। যদি তা না হতো তাহলে জাকির নায়েককে কাফের আখ্যা পেতে হতোনা, সাইদীকে রাজাকার আর উস্তাদ নুমান আলী খানকে ভন্ড আখ্যা পেতে হতো না। এ উপাধীগুলো কোনো বেধর্মী দেয়নাই। মুসলিমরাই মুসলিমদেরকে দিয়েছি। #truth_is_universal

জয় বাংলা বলে

★ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ নামক গনতান্ত্রিক দেশের জনগন হিসেবে খুব জানতে ইচ্ছা করছে "বদি"র মত মাদকের রাঘব বোয়াল কেনো ক্রসফায়ারে পড়েনা?? কেনো সে লোকচক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে বিদেশে পাড়ি জমালো? কেনো মাদকাভিযান নামক নাটকটি করে অহরহ নিরিহ পরিবারকে রমজান মাসে ইয়াতিম করা হচ্ছে? RAB, Police যে নাটকগুলো করছে ওপরের ইশারায়, সেগুলো আবার ফাঁস হচ্ছে কিভাবে? ষড়যন্ত্র করলে এমন করুন কোনোভাবে যেনো সেগুলো জনগনের হাতে না আসে। নির্মম Audio, Video গুলো হাতে আসলে এতে আমাদের কষ্ট বেড়ে যায় বহুগুন। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জন্য আমরা(জনগন) আত্মপ্রত্যয়ী হলেও লাভ কি বলুন? আপনি আমাদের মাননীয় দেশাভিবাবক। আপনি একবার এক সমাবেশে বলেছিলেন,"মাদক মুক্ত সোনার বাংলা গড়ে বঙ্গবন্ধুর দেখা স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা হবে। যে দলের হোক না কেনো মাদক সম্রাটদের আস্তানা ধ্বংস পরবর্তী তাদের ক্রসফায়ার দিয়ে মাদক সমূলে নিরাময় করা হবে।" উত্তমরূপে সাধুবাদ জানিয়েছিলাম সেদিন। আপনার সুন্দর পরিশিলিত কথায় আশায় বেঁধেছিলাম বুক। বাস্তবে এসে যখন চোখের সামনে আপনার ক্ষমতাসীন(আওয়ামীলীগ)এর ছত্রছায়ায় যেসব মাদক সম্রাটদের দেখলাম আজো